---Advertisement---

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নিয়ে চুপ থাকার অভিযোগে বিপাকে চঞ্চল চৌধুরী, দিলেন দীর্ঘ পোস্ট

By Ismail

Published On:

Follow Us
---Advertisement---

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নিরব থাকার অভিযোগে বিপাকে পড়েছেন জনপ্রিয় অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি দীর্ঘ পোস্ট দিয়ে তার নিরবতার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন তিনি।

চঞ্চল দাবি করেছেন, তার মায়ের অসুস্থতাজনিত কারণে তিনি সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব বেশি সক্রিয় থাকতে পারেননি।

তিনি লিখেছেন, “আমি চঞ্চল চৌধুরী বলছি। আমার নাম ব্যবহার করে কোনো বিদেশি/দেশী পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে যদি কিছু লেখা হয়, তার দায় আমার নয়। কারণ এখন পর্যন্ত আমি কোনো পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো বিষয়ে কোনো বক্তব্য দিইনি।”

চঞ্চল আরও উল্লেখ করেন, “আমি সাধারণ একজন শিল্পী। পেশাগত কারণ ছাড়া কোনো কিছুর সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

আমার মায়ের চরম অসুস্থতাজনিত কারণে সাম্প্রতিক সময়ে আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব বেশি সক্রিয় নই। দেশে শান্তি বিরাজ করুক, সকলের মঙ্গল হোক।”

এ পোস্টের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার ভক্ত-অনুরাগীরা মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেউ কেউ তার বক্তব্যকে সমর্থন করেছেন, আবার কেউ কেউ বিরূপ মন্তব্য করেছেন।

উদাহরণস্বরূপ, একজন লিখেছেন, “আপনি তাহলে গুহা থেকে বের হয়েছেন এতদিন পর। চুপ থাকার অনশন ভাঙলো তাহলে।”

আরেকজন মন্তব্য করেছেন, “সাদা সাদা কালা কালা এই গানটা শেখ হাসিনাকে আর শুনাবেন কবে?”

এছাড়া আরেকজন মন্তব্য করেছেন, “আপনিও পল্টি নিলেন, হাসিনা এই জন্যই দেশ ছাড়ছেন, সবাই পল্টি নিবেন উনি বুঝে ফেলেছেন।”

উল্লেখ্য, চঞ্চল চৌধুরী একজন জনপ্রিয় অভিনেতা, যিনি ছোট পর্দা থেকে শুরু করে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে দর্শক ও সমালোচকদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি মডেল, শিক্ষক ও গায়ক হিসেবে কাজ করেছেন। তার অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং একাধিক মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অর্জন করেছেন।

MD. Ismail is the founder and editor of Taza Bangla, a platform dedicated to delivering fast, accurate, and unbiased news for Bengali readers. With a passion for storytelling, he is committed to keeping the audience informed with the stories that matter most.

Leave a Comment